Top 10 websites where I can get a free course with a certification

We often need to enroll various online courses but unfortunately most of them are not free. So today I’m gonna give the list of top 5 websites where I can enroll ourselves with various free courses. Not only that, after the completion of the courses we can also get a free certificate. And also for your kind information, most of the courses are very short like some hours to a day long. So below I’m giving the list of those particular 10 websites:

i. Skillshare

ii. Skillsuccess

iii. Coursera

iv. Udacity

v. Udemy

vi. Khan Academy

vii. Codecademy

viii. Alison Courses

ix. edX

and last but not least

x. LinkedIn Learning

Thank you everyone for being with this post. Hope you will make the best use of these websites. Happy learning everyone.

Online Data Entry Jobs

Online Data Entry Jobs Image
Online Data Entry Jobs Image

More or less of us have heard the term Data Entry in the field of e-commerce. But most of them don’t know what data entry actually is ? Today in this article I am going to share with you all the basic ideas about data entry job, it’s pros and cons. However in the last portion of this article I am going to share with you names of some websites which are famous for data entry jobs for the freelancers.

Data entry is collecting various information from the internet by a person for the beneficial purpose of his own business or other’s business. These data can be the names and prices of products, which is called product listing, these also can be information about various company’s websites and their detailed contact information relevant to the person’s business etc.

Data entry is the act of entering information into electronic formats by using word processing or data processing software hosted on a computer and it’s data entry operators who perform these tasks. In truth, though “Data Entry” sounds technical, you can get many of these jobs with no previous experience. In fact, beginner-level jobs in the data entry field are available even for those with no previous experience, though adequate keyboarding speed is a must.

Actually data entry is also one kind of freelancing job or work, in this work a company or any individual person (buyer or client) hire another person (freelancer) who is expert in data entry, the freelancer collects so may data from the internet for the benefit of the buyer or client’s business. If the buyer or client owns a website then the freelancer will collect information about all the other websites, their web address like url, their contact info, their location etc for the benefit of the buyer. Even the freelancer also can collect so many information of products to be added and sold through the buyer’s website.

These are the names of some useful desktop software applications those are useful for accomplishing data entry jobs :-

* Microsoft Word

* Microsoft Excel

* Microsoft Access

* PDF Form Data Entry etc.

The MS Word acts as a word processing tool which helps the freelancer to write and store the collected information from the internet for the purpose of using them in the future. The MS Excel acts as a tool which re-arranges the data or information collected from the internet and store them into a tabular format. This tabular format is also called a spreadsheet or workbook. The PDF form data entry is another useful tool that converts a PDF file or a eBook to a document or a text format.

Here are the names of some Content Management System (CMS) based application those help to easily publish the results of our data entry projects in the form of a website article, news or report etc.

* Magento

* WordPress

* Joomla

* Drupal

* Volution etc.

Here are the name of some e-commerce websites where we can find the Data entry jobs. This data entry jobs basically include finding out the names of some new items of products to be added in these e-commerce based websites. This work is called “Product Listing”. Product listing platforms are :-

* OpenCart

* BigCommerce

* Amazon

* eBay

* Alibaba

* Craigslist etc.

What is Google Dance ???

Google-Dance

Picture of Google Dance

Google Dance

Today I will discuss with you a fun thing, and that is Google Dance. So what is this thing, many people may be surprised to hear the name. I think Google is a search engine, mobile or PC can be accessed with any browser. If you search for anything by typing it, the result will be seen on the result page, but how does it dance? Again, many of you must have started thinking that it seems like a special day or festival when our well-known search engine Google understands and starts dancing. The fact is that every search engine, including Google, displays results based on the keyword or key phrase we searched for. The page that opens the results is called Search Engine Results Page (SERP), and the position of a webpage or website based on a specific keyword or key phrase in this SERP is called position or ranking. So everything from searching to displaying results is done in a special process, and that is indexing. This indexing is to list as many websites as possible on the basis of different keywords, or different categories, in a search engine, or to list them in simple language. So when we users type and search for something, based on that searched keyword, Google can easily show us the results in the blink of an eye, within a few milliseconds. But since the whole web world is constantly changing, it is constantly being updated, many new websites and web portals are constantly being added to it. So all types of search engines, including Google, need to update themselves to keep up with them. As a result, for a very short period of time, such as a few hours or at a certain time of the day, various websites fluctuate their position in the Google SERP. This symptom can last up to 2-3 days in many cases. So Google Dance is the name of this process of moving the position of a website in Google’s SERP. I hope you all understand.


আজকে আপনাদের সাথে একটা মজার জিনিস নিয়ে আলোচনা করবো, আর সেটা হলো গুগল ড্যান্স (Google Dance)। তো এটা আসলে কি জিনিস, নামটা শুনে অনেকেই হয়তো অবাক হচ্ছেন। ভাবছেন গুগল তো একটা সার্চ ইঞ্জিন, মোবাইল কিংবা পিসিতে ঢুকে যে কোনো ব্রাউজার দিয়ে এটাকে একসেস করা যায়। যে কোনো কিছু লিখে এটাতে সার্চ করলে সাথে সাথে তার ফলাফল রেজাল্ট পেইজে দেখা যায়, কিন্তু এটা আবার নাচে কিভাবে ? আবার এর মধ্যে অনেকেই হয়তো ভাবা শুরু করেছেন এটা মনে হয় এমন কোনো বিশেষ একটা দিন কিংবা উৎসব যেদিন আমাদের অতি পরিচিত সার্চ ইঞ্জিন গুগল বুঝি নাচা শুরু করে। আসলে তা না, ব্যাপারটা হলো যে গুগল সহ প্রত্যেকটা সার্চ ইঞ্জিনই কিন্তু আমাদের সার্চকৃত কিওয়ার্ড (Keyword) কিংবা কি-ফ্রেইজ (Keyphrase) এর ভিত্তিতে ফলাফল প্রদর্শন করে। ফলাফল যে পেইজটিতে ওপেন হয় সেটাকে বলে Search Engine Results Page (SERP), আর এই SERP এ কোনো নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড কিংবা কি-ফ্রেইজ এর ভিত্তিতে কোনো ওয়েবপেইজ কিংবা ওয়েবসাইটের অবস্থানকে বলা হয় পজিশন বা র‍্যাংকিং। তো সার্চিং থেকে শুরু করে ফলাফল প্রদর্শন পর্যন্ত সকল কাজ হয় একটা বিশেষ প্রক্রিয়ায়, আর সেটা হচ্ছে ইনডেক্সিং (Indexing)। এই ইনডেক্সিং হচ্ছে বিভিন্ন কিওয়ার্ডের ভিত্তিতে, কিংবা বিভিন্ন ক্যাটেগরির ভিত্তিতে যত গুলো সম্ভব ওয়েবসাইটকে একটা সার্চ ইঞ্জিনের আওতাভুক্ত করা, বা সহজ ভাষায় লিস্টিং করা। যাতে করে আমরা ইউজাররা যখন কোনো কিছু লিখে সার্চ করবো তখন সেই সার্চকৃত কিওয়ার্ডের ভিত্তিতে যেনো গুগল আমাদের কাছে খুব সহজেই চোখের নিমিষে, কয়েক মিলিসেকেন্ডের মাঝেই ফলাফল হাজির করতে পারে। কিন্তু যেহেতু সম্পূর্ণ ওয়েবের জগতটাই প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল, প্রতিনিয়তই তা আপডেট হচ্ছে, অনেক নতুন নতুন ওয়েবসাইট এবং ওয়েব পোর্টাল ক্রমাগতই তাতে যুক্ত হচ্ছে। তাই গুগল সহ সকল প্রকার সার্চ ইঞ্জিনেরই প্রয়োজন পরে সেগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদেরকে আপডেট করে নেয়ার। এর ফলে যেটা হতে দেখা যায়, খুব অল্প সময়ের জন্য যেমন কয়েক ঘন্টা কিংবা দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের গুগল SERP এ নিজেদের অবস্থান ওঠানামা করে। এই উপসর্গটি অনেক ক্ষেত্রে ২-৩ দিন পর্যন্তও থাকতে পারে। তো গুগলের SERP এ কোনো ওয়েবসাইটের এই অবস্থান ওঠানামা কিংবা আগেপিছে যাওয়ার এই প্রক্রিয়াটার নামই আসলে গুগল ড্যান্স। আশা করি আপনারা সবাই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।


How To Become Successful In Life

জীবনে বড় হবার ক্ষেত্রে কাউকে আদর্শ হিসেবে না নিয়ে নিজেকেই নিজের আদর্শ হিসেবে নেয়া উচিত। কারণ যারা সমাজে আজ প্রতিষ্ঠিত তাদের সাফল্যগাঁথা শুনলে মনে হয় যেনো, ” They actually don’t pee and poop “. সবাইই জীবনযুদ্ধ করেই তারপরে সমাজে আসন গেড়ে বসে, কেউই এসে বসে পড়েই গরম ভাত খেতে পারে না। খেতে গেলে মুখ পুড়বে এটাই স্বাভাবিক। আবার যারা আপনার দুরাবস্থা দেখে নাক সিটকাবে, বলবে তারা হেন করেংগা তেন করেংগা, ছন কাটেংগা বন কাটেংগা, আর তুমি কিছুই নেহি পারেংগা। তাদের উদ্দ্যেশেও একটাই কথা প্রযোজ্য, বনে আগে গেলে কিন্তু বাঘে খায়, Remember slow and steady wins the race.

What Is Internet And World Wide Web, Their Differences And How They Work

আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো ইন্টারনেট আর ওয়েবের মধ্যকার পার্থক্য নিয়ে। আমরা অনেক সময়ই এই দু’টো শব্দকে সমার্থক বলে মনে করি। আসলে এ দু’টো সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। তবে এরা একে অপরের সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। ইন্টারনেট হলো বিশাল এক প্রকার নেটওয়ার্কের জাল, যেখানে অনেকগুলো ছোট ছোট নেটওয়ার্ক একত্রে যুক্ত হয়ে ইন্টারনেট নামের এই বড় নেটওয়ার্কটিকে তৈরি করেছে। মূলত এই নেটওয়ার্কটি হলো যোগাযোগের নেটওয়ার্ক বা মাধ্যম, যা যোগাযোগের জন্য প্যাকেট সুইচিং প্রযুক্তিকে কাজে লাগায়। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমাদের সারা বিশ্বের কম্পিউটার, মোবাইল, ট্যাবলেটসহ যত রকমের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস আছে সবাই একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। এছাড়াও ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা আরোও যে পরিষেবাগুলো পাই সেগুলো হলো ইমেইল আদান প্রদান, তাৎক্ষণিক বার্তা বা ইন্সট্যান্ট মেসেজিং (Instant Messaging : IM), ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল (Voice Over Internet Protocol) বা ভিওআইপি (VoIP) কলিং সিস্টেম, ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম ইত্যাদি। এই নেটওয়ার্কের মধ্যে অবস্থিত সকল ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসকে চিহ্নিত করার জন্য একটি বিশেষ নাম্বার দেয়া হয় যাকে বলা হয় আইপি এড্রেস (IP Address)। এই আইপি এড্রেস প্রদানের জন্য ইন্টারনেট টিসিপি/আইপি প্রটোকল সুটকে (TCP/IP Protocol Suite) কাজে লাগায়। আইপি এড্রেস বাইনারি ফরম্যাটে থাকে যা কিনা মানুষের বোধগম্য নয়, কেবলমাত্র কম্পিউটারের পক্ষেই বোধগম্য।

ইন্টারনেটের যাত্রা শুরু হয়েছিলো সেই ১৯৬০ এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরপানেট (ARPANet) নাম নিয়ে। এটা তৈরি করেছিলো Advanced Research Projects Agency (ARPA), তাদের দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে তাদের সামরিক বাহিনীর যোগাযোগ স্থাপন এবং তথ্য আদান-প্রদানের জন্য। পরবর্তীতে এই নেটওয়ার্কটিই ধাপে ধাপে ক্রমবিবর্তনের মাধ্যমে এবং এর সাথে ছোট বড় এমন আরোও অনেক নেটওয়ার্ক যুক্ত হতে হতে আমেরিকা থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার মাধ্যমে  আজকের এই ইন্টারনেট নাম ধারণ করেছে।

অপরদিকে বা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) সংক্ষেপে ওয়েব (Web) হলো মূলত এমন একটি জায়গা যেটা কিনা সকল প্রকার ওয়েবসাইট এবং ওয়েব রিসোর্সগুলোর ধারক এবং বাহক। এখানে সকল প্রকার ওয়েবসাইট, ওয়েবপেইজ এবং ওয়েব রিসোর্স গুলো একে অপরের সাথে হাইপারলিঙ্ক (Hyperlink) বা ইউ আর এল (URL : Uniform Resource Locator aka Web Address) এর মাধ্যমে যুক্ত থাকে। ওয়েব আসলে ইন্টারনেটেরই একটা পরিষেবা। কারন ওয়েবে ঢুকতে হলে আমাদের ইন্টারনেট কানেকশানসহ কম্পিউটার বা মোবাইল এবং একটি ওয়েব ব্রাউজার লাগবেই। আর এই ওয়েব ব্রাউজার হলো এক প্রকার সফটওয়্যার এপ্লিকেশন যা কম্পিউটার কিংবা মোবাইলে ওয়েবে ঢুকে যেকোনো প্রকার তথ্য অনুসন্ধান করার জন্য ব্যবহৃত হয়। আবার এই অনুসন্ধানকৃত তথ্যকে খুঁজে ফলাফল বের করে দেবে ওয়েবের এমন একটি পরিষেবা যাকে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল (Google), বিং (Bing), ইয়াহু (Yahoo!) ইত্যাদি।

ওয়েবের উৎপত্তি হয় ১৯৯১ সালে কারণ তার অনেক আগে থেকেই মানুষ তাদের মূল্যবান তথ্যগুলোকে সংরক্ষণ করে রাখার জন্য ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে শুরু করেছে। ওয়েবসাইট হলো যে কোনো ব্যক্তি কিংবা কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলোকে সংরক্ষণ করে রাখার উপায়। এখানেই এসকল তথ্যগুলো টেক্সট, ইমেজ, অডিও, ভিডিও বা গ্রাফিক্স আকারে এক একটা ওয়েবপেইজে রাখা হয়। আর এই ওয়েবপেইজগুলোই হাইপারলিংক (Hyperlink) বা ইউ আর এল (URL) এর মাধমে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি পূর্ণাংগ ওয়েবসাইট তৈরি করে। আর ওয়েবসাইটগুলোকে ধারণ করার জন্য দরকার এমন কোনো একটা তথ্য ব্যবস্থা বা Information System যা কিনা প্রয়োজনের সময় এই ওয়েবসাইটগুলোতে থাকা তথ্যগুলোকে মানুষের দারে দারে পৌঁছে দেবে। এই ব্যবস্থাটার নামই হলো ওয়েব। এই সকল ওয়েবসাইট গুলোর জন্য একটা করে নাম এবং ওয়েব এড্রেস নির্বাচন করতে হয়, যার সূত্র ধরেই আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এগুলোকে একসেস করতে পারি। তবে যেহেতু এই ওয়েব এড্রেসগুলো মানুষের পঠনযোগ্য ভাষায় দেয়া হয় তাই এগুলোকে আবার কম্পিউটাররের পঠন উপযোগী ভাষা বা আইপি এড্রেসে রূপান্তরিত করার জন্য আরোও একটি ইন্টারনেটের পরিষেবার ধারস্ত হতে হয় যার নাম ডোমেইন নেম সিস্টেম (Domain Name System : DNS)। এই ডোমেইন নেম সিস্টেম ওয়েব এড্রেসকে আইপি এড্রেসে রূপান্তরিত করার পরেই কেবল পারে আমাদের কাঙ্খিত সেই ওয়েবসাইটটি যে সার্ভারে আছে সেখান থেকে তথ্য এনে দিতে।

ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ধারনাটির প্রবর্তক হলেন টিম বার্নারস লি (Tim Burners Lee), এবং ওয়েবের নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠানটি হলো ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়াম (World Wide Web Consortium or W3 Consortium)।

 

সুতরাং উপরের সবগুলো তথ্য থেকে আমরা যে স্বারসংক্ষেপ পাই তা হলো, ইন্টারনেট হলো এক প্রকার বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের মাধ্যম বা নেটওয়ার্ক। এর মাধ্যমে আমরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে থাকা এক কম্পিউটারের সাথে আরেক কম্পিউটারের যোগাযোগ স্থাপন করাতে পারি। অপরদিকে ওয়েব হলো ইন্টারনেটের একটি পরিষেবা, যা সকল প্রকার তথ্যের ধারক ও বাহক, যাকে একসেস করতে হলে অবশ্যই ইন্টারনেট প্রয়োজন।

Wishing Happy Eid Day To All Of My Friends, Fans And Followers

2615876_eidmubarak2015_jpeg65af6f2635c587cd77565a36f13e0eee

ঈদ মুবারাক প্রিয় ভাইবোন ও বন্ধুগণ। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে ঈদের আন্তরিক শুভেচ্ছা। আসলে ঈদের ছুটি, আনন্দ-উৎসব বলতে কিছু নেই, সবই মিডিয়ার সৃষ্টি। সব হলো ছোটদের বড়দের কাছ থেকে সেলামি আদায় করার ধান্দা। সব হলো গার্লফ্রেন্ডের বয়ফ্রেন্ডের কাছ থেকে জামাকাপড় পাবার ধান্দা। সব হলো পুলাপাইনের মার কাছ থেকে পুলাও-কোর্মা আর খিচুড়ি-বিরিয়ানি খাওয়ার ধান্দা। আর সবশেষে হারামী বন্ধুবান্ধবগুলার বিড়ি-সিগারেট, ঠান্ডাঠুন্ডা লওয়ার ধান্দা। আসলে টেকাপয়সাই সব, টেকাপয়সা না থাকলে সবই শূন্য, সবই ফাঁকা। তখন কেউই আর কারোও খোঁজখবর নেয় না, কিসের ঈদ কিসের চাঁনরাইত।

How To Use Free Music From Internet And YouTube Without Any Copyright Claim

আমরা যারা ইউটিউবে নিয়মিত বিভিন্ন রকম ভিডিও আপলোড করে থাকি তাদেরকে প্রায়শই দেখা যায় তাদের ভিডিও গুলোর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ভিডিওতে বিভিন্ন প্রকার মিউজিক অথবা সাউন্ড এফেক্ট যোগ করতে হয়। এধরনের মিউজিক বা সাউন্ড এফেক্ট নিজেরাই তৈরি করে নিয়ে ব্যাবহার করা আমাদের অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার অন্যের তৈরি করা অডিও বা সাউন্ড ক্রেডিট দেয়া ছাড়া নিজের চ্যানেলে ব্যাবহার করলে আমাদের অতিসাধের ইউটিউব চ্যানেলটি ব্যান পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। এর জন্য আমরা যেটা করতে পারি সেটা হলো ইন্টারনেটে বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেল আছে যারা ফ্রিতে কপিরাইট বিহীন মিউজিক প্রদান করে থাকে। এমনকি অনেক সময় দেখা যায় যে এসকল সাইট কিংবা চ্যানেল থেকে অডিও বা ভিডিও ডউনলোড করে নিজেদের চ্যানেলে ব্যাবহার করলে ক্রেডিট পর্যন্ত দেয়া লাগে না। তোহ এমনি কিছু ইউটিউব চ্যানেল আর ওয়েবসাইটের নাম এবং লিংক নিচে দেয়া হলো :-

Free music channels on YouTube :

* FreeMusicWave (FMW) (Link : https://www.youtube.com/user/freemusicwave)

* Audio Library-No Copyright Music (Link : https://www.youtube.com/channel/UCht8qITGkBvXKsR1Byln-wA)

* YouTube Audio library

Free music websites on internet :

* Bensound (Link : http://www.bensound.com/)

আশা করি পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে দিয়েছে। আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনাদের এই পজিটিভ ফিডব্যাকই আমাদেরকে ভবিষতে এরকম আরোও অনেক নতুন নতুন ভালো ভালো পোস্ট দিতে অনুপ্রাণিত করবে। আর আপনাদের মূল্যবান মতামত অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন।

Recursion In Our Life, Which Is Sometimes A Curse.

প্রোগ্রামিং এর অন্যতম এক শক্তিশালী অস্ত্র হলো Recursion বা Recursive Function। যেটা বলতে আমরা বুঝি ঘরের ভেতরে ঘর, সেই ঘরের ভেতরে আবার একই ঘর। কিংবা অর্ণবের সেই পরচিত গান :- ” বাক্সে বাক্সে বন্দী বাক্স, বাক্সে বাক্সে বন্দী বাসা “। অথবা শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা কোনো এক প্রাকৃতিক দৃশ্য যেখানে ওই একই শিল্পীকে ওই একই ছবি আঁকতে দেখা যাচ্ছে, আবার সেই ছবির ভেতরের ছবিতেও ওই একই জিনিসের পুন:রাবৃত্তি। এভাবে চলতে থাকবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত যতক্ষণ একটি নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ না হয়। উফফ কি যন্ত্রণা !!! আবার সেই Loop, আবার সেই Condition। কিন্তু তখন কেমন মনে হবে, যদি শুনি কারও নিজের জীবনেই চলতে পারে এই Recursion প্রক্রিয়া। যেমন : মনে করি অতীতে কেউ কোন একটা ভুল করেছিলো যার মাশুল তাকে আজও দিতে হচ্ছে, এখন সে যদি ওই ভুল শুধরানোর জন্য তার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখতে পেলো ওই ভুলের কারণ হলো আরও একটা ভুল। একইভাবে পরের ভুলটার কারণও কোনো একটা ভুল। শুধু ভুল আর ভুল আর ভুল। হায়রে, ভুলে ভুলে মানুষের জীবন গদ্যময়। তাহলে কি করে ওই মানুষটা পারবে এতো গুলো ভুলের সমাধান করতে। পরাবাস্তব প্রোগ্রামিং জগতের Recursion বাস্তব এই জগতের জন্য আর কিছুই না, শুধুমাত্র একটা অভিশাপ।

 

Online Data Entry Jobs, Articles and Contents Writing Bangla PDF Book

আজকে আপনাদের জন্য আবারোও নিয়ে এলাম দু’টি বাংলা পিডিএফ বই। যে বই দু’টিতে দেখানো হয়েছে কিভাবে অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি করে কিংবা বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা ব্লগের জন্য আর্টিকেল, কন্টেন্ট ইত্যাদি লিখে অর্থ উপার্জন করা যায়। আশা করি আজকের বই দু’টিও আপনাদের খুব ভালো লাগবে এবং এর মাধ্যমে আপনারা অনেক কিছু জানতে পারবেন। বই দু’টির ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া হলো :-

Earn Money by Article Writings

earning-internet-bangla

This slideshow requires JavaScript.

SEO এবং CMS এর উপরে বাংলা পিডিএফ বই

banglay_search_engine_optimization

banglayjoomla

যারা Search Engine Optimization (SEO) এবং Content Management System (CMS) Joomla সম্পর্কে ধারণা নিতে চান তাদের জন্য এই দু’টি বিষয়ের উপরে দু’টি বাংলা পিডিএফ বই আপলোড দিলাম, আশা করি এই দু’টি বই আপনাদের খুব কাজে দিবে।